How to Start Freelancing. – কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং শুরু করবেন ?-পরিপূর্ণ গাইডলাইন ।
কোন অভিজ্ঞতা ছাড়া কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং শুরু করবেন ?
ঘরে বসে ইন্টারনেটের মাধ্যমে কাজ করে উপার্জন বা ফ্রিল্যান্সিং খুব জনপ্রিয় একাটি বিষয় ।
আউটসোসিং কি ?
খরচ কমানোর জন্য যখন কোম্পানী/ব্যাক্তি কোন একটি কাজ নিজে না করে অন্য কে দিয়ে করায় তখন এই প্রক্রিয়াটি কে আউটসোসিং বলে।
ফ্রিল্যান্সিং কি ?
কোন একটি নির্দিষ্ট কোম্পানী চাকুরী না করে বিভিন্ন কোম্পানি বা ব্যাক্তির কাজ করাকে ফ্রিল্যান্সিং বলে।
মার্কেটপ্লেসঃ ফ্রিল্যান্সিং এর কাজগুলো যে সকল ওয়েব সাইটে পাওয়া যায় সে সকল সাইটকে মার্কেটপ্লেস বলে।
কিছু জনপ্রিয় মার্কেটপ্লেস এর উদাহরণ দেওয়া হলঃ
১. UPwork
২. Freelance
৩. Fiverr
৪. 99 designs
ফ্রিল্যান্সার:
একজন ফ্রিল্যান্সার সাধারনত আত্ম-নির্ভরশীল ব্যাক্তি, যিনি একই সময়ে এক বা একাধিক ক্লায়েন্ট বা কোম্পানীর কাজ করে। ফ্রিল্যান্সারদের কাজের ধরন ভিন্ন ভিন্ন হয়। কোন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান প্রায় সকল ধরনের কাজ ফ্রিল্যান্সার দ্বারা করে নিতে পারে। যেমন, মার্কেটিং (সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটি, কপিরাইটিং এবং প্রচার), লিখন (ব্লগ পোষ্ট, আর্টিকেল), প্রযুক্তি গত সহায়তা (ওয়েব প্রোগ্রামিং,ওয়েব ডিজাইন), সৃজনশীল কাজ (গ্রাফিক্স ডিজাইন), আর্থিক সহায়তা (হিসাব রক্ষণ) এবং অ্যাডমিন সার্পোট (ওয়ের রিসার্চ, ডাটা এন্ট্রি, লীড রিসার্চ) |
ফ্রিল্যান্সিং অত্যন্ত Flexible একটি পেশা, আপনি আপনার পছন্দের কাজটি নিজস্ব নির্ধারিত সময়ে করতে পারেন। ক্লায়েট কাজের বৈশিষ্টগুলো নির্ধারন করে দিবেন।
ফ্রিল্যান্স কাজের নিয়মিততা আলাদা হতে পারে। অনেক ফ্রিলান্সার দীর্ঘ সময় ধরে একই ক্লায়েন্টদের কাজ করে। উদাহরন স্বরূপ একজন ফ্রিল্যান্স লেখক এর এক একজন ক্লায়েট থাকতে পারে যার সপ্তাহে দুইবার আর্টিকেল এর প্রয়োজন।
আবার অনেক ফ্রিল্যান্সার ক্লায়েন্টদের সঙ্গে কোন নির্দিষ্ট প্রজেক্টে অল্প সময়ের জন্য কাজ করে। উদাহরন স্বরূপ, একজন ফ্রিল্যান্স ওয়েব ডিজাইনার ক্লায়েন্টের জন্য একটি ওয়েব সাইট তৈরী করতে পারে এবং সাইটটি তৈরী সম্পন্ন হলে তার সঙ্গে আর কাজ নাও হতে পারে।
ফ্রিল্যান্সার হিসাবে ক্যারিয়ার কিভাবে শুরু করবেনঃ-
ফ্রিল্যান্সার হিসাবে ক্যারিয়ার শুরু করতে হলে অবশ্যই আপনাকে বিভিন্ন মার্কেট প্লেস এর কাজ এর বর্ননা (ইংরেজি) পরে বুঝতে হবে এবং আর্ন্তজাতিক পর্যায়ে যোগাযোগ (ইমেইল, চ্যাট) জানতে হবে। আধুনিক তথ্য প্রযুক্তি সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমগুলো সম্পর্কে জ্ঞান থাকতে হবে। নিজস্ব কম্পিউটার এবং ইন্টারনেট কানেকশন অবশ্যয় থাকতে হবে।
ফ্রিল্যান্সিং স্কিল শেখার আগে কম্পিউটারের যে বেসিক বিষয় গুলো জানা থাকতে হবে । জানতে এখানে ক্লিক করুন
১. আপনি কোন কাজ করবেন তা স্থির করুনঃ
সাধারনত ফ্রিল্যান্স কাজের মধ্যে লেখা, ওয়েব ডিজাইন, ওয়েব ডেভলপমেন্ট, হিসাব রক্ষন, এ্যাডমিন সাপোর্ট এবং আরও অনেক কিছু রয়েছে। আপনি ফ্রিল্যান্সিংয়ের কোন কাজটি করতে চান সেটি আগে নির্ধারন করতে হবে। অধিকাংশ মানুষ যে ভূলটি করে, তা হলো অন্যরা কি করছে তা অনুসরন করা। এ ক্ষেত্রে আপনার যে অভিজ্ঞতা আছে বা আপনার যে বিষয়টি ভালো লাগে সেটি নির্বাচন করা উচিৎ। আপনার যদি এসকল কাজ সম্পর্কে কোন ধারনা না থাকে তাহলে গুগল, ইউটিউব, ব্লগ অথবা পরিচিত যদি কেহ কাজ করে তাদের কাছে থেকে ধারনা নেওয়া শুরু করুন। তারপর ভেবে দেখুন আপনার এখন যে ব্যাকগ্রাউন্ড, স্কিল এবং ইন্টারনেট, সেটার সাথে কোন কাজ মিলে যায়। সঠিক ফিল্ড পছন্দ না করে প্রশিক্ষন নিলে আপনার সময় এবং অর্থ দুটোই নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা আছে।
২. দক্ষতা অর্জন করুনঃ
কাজ পছন্দ করার পর এবার চেষ্টা করুন কোথা থেকে শেখা যায়, আপনার যদি ধৈর্য থাকে তবে অনলাইনে (ইউটিউব, গুগল) শিখতে পারেন অথবা কোন মানসম্পন্ন ট্রেনিং সেন্টার থেকেও শিখতে পারেন,তবে ট্রেনিং সেন্টার থেকে শেখার আগে ট্রেইনার নিজে কাজ করে কিনা যাচাই করে দেখুন।
৩. মার্কেট প্লেসে নিজের প্রোফাইল তেরী করুনঃ
দক্ষতা অর্জনের আগে অথবা পরে মার্কেটপ্লেসে প্রোফাইল তৈরী করতে পারেন তবে একজন ফ্রিল্যান্সারের দক্ষতা অর্জন করার আগে কাজে বিড করা উচিৎ নয়। বিড করার জন্য আগে কাজ সম্পর্কে ভালো ধারনা নিতে হবে। সুন্দর প্রোফাইল তৈরী করার জন্য একাউন্ট খুলুন, নিজের কাজের স্যাম্পল তৈরী করে প্রোফাইল তৈরী করার সময় অভিজ্ঞদের পরামর্শ নিন।
৪. পছন্দের কাজ ও সম্ভাব্য ক্লায়েন্ট খুজুনঃ
অভিজ্ঞদের কাছ থেকে পরামর্শ নিবেন কিভাবে কাজ খোজা উচিৎ। প্রথম ১-২ মাস কাজ নাও পেতে পারেন। চেষ্টা করতে থাকুন ফেইল করলে ভুলগুলো শুধরে আবার চেষ্টা করুন। ধৈর্য্য ধরে নিজেকে আরও দক্ষ বানানোর জন্য নতুন নতুন কৌশল শেখার চেষ্টা করুন। একটা সময় কাজ পেয়ে যাবেন এবং সেই কাজ করার পর ক্লায়েন্ট এর কাছে পাঠানোর পর যে পেমেন্ট পাবন তা আপনার মার্কেট প্লেস এর একাউন্টে জমা থাকবে।
৫. উপার্জিত অর্থ উত্তল করুনঃ
অনলাইন ব্যাংকিং সুবিধা আছে যেমন, ডাচবাংলা, প্রাইম ব্যাংক ইত্যাদি এমন ব্যাংকে যদি আপনার অথবা আপনার পরিবারের কারও একাউন্ট থাকে তবে ঝামেলা বিহীন ভাবে এবং দ্রুত আপনার মার্কেটপ্লেসের একাউন্ট থেকে অর্থ উত্তোলন করতে পারবেন।
How to Open A Payoneer Account | কিভাবে পেওনিয়ার অ্যাকাউন্ট খুলবেন
কিছু বিষয় জেনে রাখা ভালো:
Captcha এন্টি, Empowr লাইক, পিটিসি, বিটকয়েন, ইত্যাদি ফ্রিল্যাসিং কাজের মধ্যে পরে না।
অল্প সময়ে ফ্রিল্যান্সার হওয়া যায় না ।
8 Comments
very good
It is very excellent for any one.
please, give another
Highly energetic post, I loved that a lot. Will there be
a part 2?
What’s up mates, nice article and nice arguments commented at this place, I am really enjoying by these.
You really make it seem so easy with your presentation but I find this matter to be actually something
which I think I would never understand. It seems too complex
and very broad for me. I am looking forward for your next
post, I will try to get the hang of it!
I do not even know how I ended up here, but I thought this post was good.
I do not know who you are but definitely you are going to a famous blogger if you are not already 😉 Cheers!
Wow that was strange. I just wrote an very long comment but after I clicked submit my comment didn’t show up.
Grrrr… well I’m not writing all that over again. Regardless, just wanted to
say wonderful blog!
Hello there, I found your blog via Google whilst looking for a comparable matter, your web site came up, it seems great.
I’ve bookmarked it in my google bookmarks.
Hi there, just became alert to your blog via Google, and found that it’s truly informative.
I am gonna be careful for brussels. I’ll appreciate
should you continue this in future. Many folks will
probably be benefited from your writing. Cheers!